এছাড়া ১৯৭৯ সালে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে গৃহীত ‘কনভেনশন অন দ্য
এলিমিনেশন অব অল ফর্মস অব ডিসক্রিমিনেশন অ্যাগেইনস্ট উওম্যান’ বা সংক্ষেপে
সিডও সনদ (বাংলা অর্থ হচ্ছে- নারীর প্রতি সকলপ্রকার বৈষম্য বিলোপ সংক্রান্ত
সনদ)-এ সাক্ষরের মাধ্যমে নারীর উন্নয়নের পথের বাধাগুলো দূর করতে অঙ্গীকার
করেছিল বাংলাদেশ। নীতিমালা প্রণয়নের সময় সেটিও আলোচনা-পর্যালোচনায় ছিল।
অর্থাৎ নানা পক্ষের সঙ্গে ঐকমত্যের ভিত্তিতে, সংবিধানের আলোকে সরকারকে পদক্ষেপ নিতে হয়। নারীর অবস্থার উন্নয়নে জাতিসংঘের বিভিন্ন সম্মেলন বা সনদের মাধ্যমে গৃহীত যেসব অঙ্গীকারে বাংলাদেশ সাক্ষর করেছে বা অংশ নিয়েছে সেগুলো বাস্তবায়নের প্রয়োজনীয়তা থেকে সরকার একটি নীতিমালা গ্রহণ করেছিল।
বাংলাদেশে ইতোপূর্বে বিভিন্ন উন্নয়ন পরিকল্পনায় নারী উন্নয়নে বিভিন্ন কর্মসূচি ও কার্যক্রম গ্রহণ করা হলেও তা ছিল বিচ্ছিন্ন ও সমন্বয়হীন৷ ১ঌঌ৫ সালে বেইজিং সম্মেলনে নারী উন্নয়ন কর্মপরিকল্পনায় নারী উন্নয়নের লক্ষ্যে যে ক্ষেত্রগুলো চিহ্নিত করা হয়েছিল যা সংক্ষেপে পিএফএ (প্লাটফর্ম ফর অ্যাকশন) নামে পরিচিত, তার আলোকে প্রথমবারের মতো একটি নারী উন্নয়ন নীতি ও কর্মপরিকল্পনা প্রণয়ন করা দরকার ছিল৷ যার প্রধান লক্ষ্য নির্যাতিত ও অবহেলিত এ দেশের বৃহত্তম নারীসমাজের ভাগ্য উন্নয়ন করা৷ এ নীতিমালা প্রণয়নের মধ্য দিয়ে নারীর প্রতি হাজার বছরের শোষণ ও বৈষম্য বিলোপ হবে, নারী সমঅধিকার লাভ করবে এ ছিল সবার আশা৷ নারী নীতিটি ১৯৯৭ সালের ৮ মার্চ বিশ্ব নারী দিবসে ঘোষিত হয়৷
ফওজিয়া মোসলেম
Source: bdnews24.com
অর্থাৎ নানা পক্ষের সঙ্গে ঐকমত্যের ভিত্তিতে, সংবিধানের আলোকে সরকারকে পদক্ষেপ নিতে হয়। নারীর অবস্থার উন্নয়নে জাতিসংঘের বিভিন্ন সম্মেলন বা সনদের মাধ্যমে গৃহীত যেসব অঙ্গীকারে বাংলাদেশ সাক্ষর করেছে বা অংশ নিয়েছে সেগুলো বাস্তবায়নের প্রয়োজনীয়তা থেকে সরকার একটি নীতিমালা গ্রহণ করেছিল।
বাংলাদেশে ইতোপূর্বে বিভিন্ন উন্নয়ন পরিকল্পনায় নারী উন্নয়নে বিভিন্ন কর্মসূচি ও কার্যক্রম গ্রহণ করা হলেও তা ছিল বিচ্ছিন্ন ও সমন্বয়হীন৷ ১ঌঌ৫ সালে বেইজিং সম্মেলনে নারী উন্নয়ন কর্মপরিকল্পনায় নারী উন্নয়নের লক্ষ্যে যে ক্ষেত্রগুলো চিহ্নিত করা হয়েছিল যা সংক্ষেপে পিএফএ (প্লাটফর্ম ফর অ্যাকশন) নামে পরিচিত, তার আলোকে প্রথমবারের মতো একটি নারী উন্নয়ন নীতি ও কর্মপরিকল্পনা প্রণয়ন করা দরকার ছিল৷ যার প্রধান লক্ষ্য নির্যাতিত ও অবহেলিত এ দেশের বৃহত্তম নারীসমাজের ভাগ্য উন্নয়ন করা৷ এ নীতিমালা প্রণয়নের মধ্য দিয়ে নারীর প্রতি হাজার বছরের শোষণ ও বৈষম্য বিলোপ হবে, নারী সমঅধিকার লাভ করবে এ ছিল সবার আশা৷ নারী নীতিটি ১৯৯৭ সালের ৮ মার্চ বিশ্ব নারী দিবসে ঘোষিত হয়৷
ফওজিয়া মোসলেম
Source: bdnews24.com